ইসলামের সঠিক পরিচয় ও কোরআনের সংবিধান পর্ব ১

ইসলামের সঠিক পরিচয় ও কোরআনের সংবিধান পর্ব ১    



এই লেকচারটির ডাউনলোড লিংক একদম নিচে দেয়া আছে।

যারা এই হাদিস গুলো পড়তে চান পড়তে পারেন।

    


ঝাড়-ফুক এর জন্য শর্তাবলী :
১, ঝাড়-ফুক হতে হবে কুরআনের আয়াত ও রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে প্রমাণিত দুআর মাধ্যমে। ২. উহা আরবী ভাষায় হতে হবে। তবে দুআ আরবী ছাড়া অন্য ভাষাতেও হতে পারে। ৩. এই বিশ্বাস রাখবে যে, ঝাড়-ফুকের মধ্যে কোনাে প্রভাব নেই । আরােগ্য শুধুমাত্র আল্লাহই দিতে পারেন । ৪. হারাম কোনাে বক্তব্যের সাথে সম্পর্কিত যাতে হয় । যেমন : গালিগালাজ করা অথবা গাইরুল্লাহকে (আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে) ডাকা। ৫. এর উপরেই যেন নির্ভরশীল না হয়। অতঃপর ইহা শুধু একটি মাধ্যম মাত্র, ইহা দ্বারা কখনাে ভালাে হতে পারে অথবা ভালাে নাও হতে পারে। ঝাড়-ফুকের প্রভাব বেশি পেতে চাইলে কুরআন পাঠ করবে আরােগ্যের নিয়তে ও জিন-ইনসানের হেদায়েতের নিয়তে। কেননা কুরআন হেদায়াতের জন্য এবং আরােগ্যের জন্য নাযিল হয়েছে। তবে জিনকে হত্যা করার নিয়তে কুরআন পড়বে না। যিনি ঝাড়-ফুঁক করবেন তার জন্য কতিপয় শর্ত :

১. তিনি মুসলমান হবেন । নেককার ও পরহেজগার হবে। যত বেশি আল্লাহভীরু হবেন ততই তার ঝাড়-ফুকে কাজ বেশি হবে। ২. ঝাড়-ফুঁকের সময় একনিষ্ঠ হৃদয় নিয়ে আল্লাহর দিকে নিজেকে ধাবিত করবেন। যাতে করে মুখ যা বলবে অন্তর যেন তা অনুধাবন করে। উত্তম হচ্ছে মানুষ নিজে নিজেকে ঝাড়-ফুক করবে। কেননা সাধারনত অন্যের অন্তর ব্যস্ত থাকে। তাছাড়া নিজের বিপদ ও প্রয়ােজন সে নিজে যেমন অনুভব করে অন্যে তা অনুভব করতে পারবে না । বিপদগ্রস্তরা আল্লাহর দ্বারস্থ হলে তাদের ডাকে সাড়া দেয়ার অঙ্গীকার তিনি তাদের দিয়েছেন। যাকে ঝাড়-ফুক করা হবে তার জন্য কতিপয় শর্ত : ১. সে মুমিন ও নেককার হওয়া বাঞ্ছনীয়। ঈমান অনুযায়ী প্রভাব হবে। কেননা কুরআন মুমিনদের জন্য রোগের শেফা এবং আল্লাহর রহমত। পবিত্র কুরআনে ইরশাদ হয়েছে-
ونزل من القرآن ما هو شفاء ورحمة للمؤمنين ولا يزيد الظالمين إلا خسارا
আমি কুরআনে যা নাযিল করেছি তাতে মুমিনদের জন্য রয়েছে আরােগ্য ও রহমত। আর জালেমদের ক্ষতি ছাড়া অন্য কিছু বৃদ্ধি করবে না । (বণী ইসরাঈল ১৭:৮২) ২. সত্যিকারভাবে আল্লাহর স্মরণাপন্ন হবে যে, তিনি তাকে আরােগ্য দান করবেন । ৩. আরােগ্য পেতে দেরি হচ্ছে কেন এরূপ অভিযােগ করবে না। কেননা ঝাড়-ফুক এক ধরনের দুআ। দুআ কবুল হওয়ার ব্যাপারে তাড়াহুড়া করলে হয়তাে তা কবুলই হবে না। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন

عن أبي هريرة أن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال يستجاب لأحدكم ما لم
يعجل يقول دعوت فلم يستجب لي
আবু হুরায়রা (রা.) হতে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, তােমাদের প্রত্যেকের দু'আ কবুল করা হয়, যতক্ষণ পর্যন্ত সে তাড়াহুড়া না করে আর একথা না বলে যে, এত দুআ করলাম কিন্তু কবুল হল না । (বুখারী ৬৩৪০. মুসলিম ৭১১০, ৭১১১, তিরমিযী ৩৩৮৭, আবু দাউদ ১৪৮৬)
ঝাড়-ফুকের জন্য আয়াত ও হাদীছ :
সুরা ফাতিহা :
الحمد لله رب العالمين - الرحمن الرحيم - مالك يوم الدين - إياك نعبد وإياك تستعين - اهدنا الصراط المستقيم - صراط الذين أنعمت عليهم غير المغضوب عليهم ولا الضالين
সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য, যিনি সৃষ্টিকুলের রব। দয়াময়, পরম দয়ালু, বিচার দিবসের মালিক। আপনারই আমরা ইবাদত করি এবং আপনারই নিকট সাহায্য চাই। আমাদের সরল পথ দেখান। তাদের পথ, যাদের ওপর আপনি অনুগ্রহ করেছেন। যাদের ওপর (আপনার) ক্রোধ আপতিত হয়নি এবং যারা পথভ্রষ্টও নয়। আয়াতুল কুরসী :

الله لا إله إلا هو الحي القيوم لا تأخذه سنة ولا نوم له ما في السماوات وما في الأرض من ذا الذي يشفع عنده إلا بإذنه يعلم ما بين أيديهم وما خلفهم ولا
يحيطون بشيء من علمه إلا بما شاء وسع گرسيه السماوات والأرض ولا ينودة حفظهما وهو العلي العظيم
আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনাে (সত্য) ইলাহ নেই, তিনি চিরঞ্জীব, সুপ্রতিষ্ঠিত ধারক। তাঁকে তন্দ্রা ও নিদ্রা স্পর্শ করে না। তার জন্যই আসমানসমূহে যা রয়েছে তা এবং জমিনে যা আছে তা। কে সে, যে তাঁর নিকট সুপারিশ করবে তাঁর অনুমতি ছাড়া? তিনি জানেন যা আছে তাদের সামনে এবং যা আছে তাদের পেছনে। আর তারা তাঁর জ্ঞানের সামান্য পরিমাণও আয়ত্ব করতে পারে না, তবে তিনি যা চান তা ছাড়া। তাঁর কুরসী আসমানসমূহ ও জমিন পরিব্যাপ্ত করে আছে এবং এ দু'টোর সংরক্ষণ তাঁর জন্য বােঝা হয় । আর তিনি সুউচ্চ, মহান। (বাক্বারা ২:২৫৫) সুরা বাকারার শেষের দুই আয়াত,

آمن الرسول بما أنزل إليه من ربه والمؤمنون كل أمن بالله وملائكته وكتبه رسله لا نفرق بين أحد من رسله وقالوا سمعنا وأطعنا غفرانك ربنا وإليك المصير
- لا يكلف الله نفسا إلا وسعها لها ما كسبت وعليها ما اكتسبت ربنا لا تؤاخذنا إن نسينا أو أخطأنا ربنا ولا تحمل علينا إصرا كما حملته على الذين من قبلنا ربنا عنا واغفر لنا وارحمنا أنت مولانا فانصرنا على ولا تحملنا ما لا طاقة لنا به واعف القوم الكافرين

রাসুলুল্লাহ তার নিকট তার রবের পক্ষ থেকে নাযিলকৃত বিষয়ের প্রতি ঈমান এনেছে, আর মুমিনগণও। প্রত্যেকে ঈমান এনেছে আল্লাহর ওপর, তাঁর ফেরেশতাকুল, কিতাবসমূহ ও তাঁর রাসুলগণের ওপর, আমরা তাঁর রাসুলগণের কারও মধ্যে তারতম্য করি না। আর তারা বলে, আমরা শুনলাম এবং মানলাম। হে আমাদের রব! আমরা আপনারই ক্ষমা প্রার্থনা করি, আর আপনার দিকেই প্রত্যাবর্তনস্থল। আল্লাহ কোনাে ব্যক্তিকে তার সামর্থ্যের বাইরে দায়িত্ব দেন না। সে যা অর্জন করে তা তার জন্যই এবং সে যা কামাই করে তা তার ওপরই বর্তাবে। হে আমাদের রব! আমরা যদি ভুলে যাই, অথবা ভুল করি তাহলে আপনি আমাদের পাকড়াও করবেন না । হে আমাদের রব, আমাদের ওপর বােঝা চাপিয়ে দেবেন না, যেমন আমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর চাপিয়ে দিয়েছেন। হে আমাদের রব, আপনি আমাদের এমন কিছু বহন করাবেন না, যার সামর্থ্য আমাদের নেই। আর আপনি আমাদের মার্জনা করুন এবং আমাদের ক্ষমা করুন, আর আমাদের ওপর দয়া করুন। আপনি আমাদের অভিভাবক। অতএব আপনি কাফির সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে আমাদের সাহায্য করুন। (বাকারা ২:২৮৫-২৮৬) সুরা কাফিরূন :

قل يا أيها الكافرون - لا أعبد ما تعبدون - ولا أنتم عابدون ما أعبد - ولا أنا عابد ما عبدتم - ولا ألم عابدون ما أغبد - لکم دینکم ولی دین
বলাে, হে কাফিররা, তােমরা যার ইবাদত করো আমি তার ইবাদত করি না’ । এবং আমি যার ইবাদত করি তােমরা তার ইবাদতকারী নও'। আর তােমরা যার ইবাদত করছ আমি তার ইবাদাতকারী হব না। আর আমি যার "ইবাদত করি তােমরা তার ইবাদাতকারী হবে না।তোমাদের জন্য তােমাদের দ্বীন আর আমার জন্য আমার দ্বীন।' (কাফিরুন ১০৯:১-৬) সুরা ইখলাস :
قل هو الله أحد - الله الصمد - لم يلد ولم يولد - ولم يكن له كفوا أحد
বলাে, তিনিই আল্লাহ, এক-অদ্বিতীয়। আল্লাহ কারাে মুখাপেক্ষী নন, সকলেই তাঁর মুখাপেক্ষী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং তাঁকেও জন্ম দেয়া হয়নি। আর তাঁর কোনাে সমকক্ষও নেই । (ইখলাস ১১২:১-৪) সূরা ফালাক :

قل أعوذ برب الفلق - من شر ما خلق - ومن شر غاسق إذا وقب - ومن شر الفئات في العقد - ومن شر اسد إذا حسد
বলাে, আমি আশ্রয় প্রার্থনা করছি উষার রবের কাছে, তিনি যা সৃষ্টি করেছেন তার অনিষ্ট থেকে, আর রাতের অন্ধকারের অনিষ্ট থেকে যখন তা গভীর হয়, আর গিরায় ফুঁ-দানকারী নারীদের অনিষ্ট থেকে, আর হিংসুকের অনিষ্ট থেকে যখন সে হিংসা করে। সুরা নাস :
قل أعوذ برب الناس - ملك الناس - إله الناس - من شر الوسواس الخناس - الذي يوسوس في صدور الناس )( من الجنة والناس
বলে, আমি আশ্রয় চাই মানুষের রব, মানুষের অধিপতি, মানুষের ইলাহ এর কাছে, কুমন্ত্রণাদাতার অনিষ্ট থেকে, যে দ্রুত আত্মগোপন করে। যে মানুষের মনে কুমন্ত্রণা দেয় জিন ও মানুষ থেকে। উপরােক্ত সূরা গুলো প্রতি ফরজ সালাতের পরে একবার করে তবে ফজর ও মাগরিবের পরে সুরা নাস, সুরা ফালাকু, সুরা ইখলাস, তিনবার করে পড়তে হবে। অতঃপর নিমের আয়াত গুলাে একবার করে পাঠ করতে হবে ।
فسيكفيكهم الله وهو السميع العليم
তাই তাদের বিপক্ষে তােমার জন্য আল্লাহ যথেষ্ট। আর তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ। (বাকারা ২:১৩৭)
یا قومنا أجيبوا داعي الله وآمنوا به يغفر لكم من ذنوبكم ويجركم من عذاب أليم
হে আমাদের কওম, আল্লাহর দিকে আহ্বানকারীর প্রতি সাড়া দাও এবং তার প্রতি ঈমান আন, আল্লাহ তােমাদের পাপসমূহ ক্ষমা করবেন। আর তােমাদের যন্ত্রণাদায়ক আজাব থেকে রক্ষা করবেন। (আহকাফ ৪৬:৩১)

ونزل من القرآن ما هو شفاء ورحمة للمؤمنين ولا يزيد الظالمين إلا خسارا
আর আমি কুরআন নাযিল করি যা মুমিনদের জন্য শিফা ও রহমত, কিন্তু তা জালিমদের ক্ষতিই বাড়িয়ে দেয়। (বনী ইসরাঈল ১৭:৮২)
أم يحسدون الناس على ما آتاهم ال له من فضله
বরং তারা কি লােকদের হিংসা করে, আল্লাহ স্বীয় অনুগ্রহে তাদের যা দিয়েছেন তার কারণে? (নিসা ৪:৫৪)
وإذا مرضت فهو يشفين
“আর যখন আমি অসুস্থ হই, তখন যিনি আমাকে আরােগ্য করেন'।
(শু'আরা ২৬:৮০)
ويشف صدور قوم مؤمنين
‘এবং মুমিন কওমের অন্তরসমূহকে চিন্তামুক্ত করবেন। (তাওবা ৯:১৪)
قل هو للذين أمنوا هدى وشفاء
'বলে, এটা মুমিনদের জন্য হেদায়েত ও প্রতিষেধক। (ফুসসিলাত ৪১:৪৪)
لو أنزلنا هذا القرآن على جبل رايته خاشعا متصدعا من خشية
এ কুরআনকে যদি আমি পাহাড়ের ওপর নাযিল করতাম তবে তুমি অবশ্যই তাকে দেখতে, আল্লাহর ভয়ে বিনীত ও বিদীর্ণ। (হাশর ৫৯:২১)
ارجع البصر هل ترى من فطور
তুমি আবার দৃষ্টি ফিরাও, কোনাে ক্রুটি দেখতে পাও কি? (মূলক ৬৭:৩)
وإن يكاد الذين كفروا ليزلقونك بأبصارهم لما سمعوا الذكر ويقولون إنه لمجنون
“আর কাফিররা যখন উপদেশবাণী শুনে তখন তারা যেন তাদের দৃষ্টি দ্বারা তােমাকে আছড়ে ফেলবে, আর তারা বলে, এ তাে এক পাগল। (কলম ৬৮:৫১) وأوحينا إلى موسى أن ألق عصاك فإذا هي تلقف ما يأفكون - فوقع الحق وبطل ما كانوا يعملون - فغلبوا هنالك وانقلبوا صاغرين
আর আমি মুসার প্রতি ওহী পাঠালাম যে, 'তুমি তােমার লাঠি ছেড়ে দাও তৎক্ষণাৎ সে গিলতে লাগল সেগুলোকে ফলে সত্য প্রকাশ হয়ে গেল এবং তারা যা কিছু করছিল তা বাতিল হয়ে গেল । তাই সেখানে তারা পরাজিত হল এবং লাঞ্ছিত হয়ে গেল। (আরাফ ৭:১১৭-১১৯) قالوا يا موسى إما أن تلقي وإما أن تكون أول من ألقي - قال بل ألقوا فإذا حبالهم وعصيهم يخيل إليه من سحرهم أنها تسعي - فأوجس في نفسه خيفة قلنا لا تخف إنك ألت الأغلى - وألق ما في يمينك تلقف ما ص نعوا إنما صنعوا كيد ساحر ولا يفلح الساحر حيث أتى
তারা বললো, হে মূসা, হয় তুমি নিক্ষেপ কর, না হয় আমরাই প্রথমে নিক্ষেপ করি । মূসা বললাে, বরং তােমরাই নিক্ষেপ করলে । অতঃপর তাদের জাদুর প্রভাবে মূসার কাছে মনে হলাে যেন তাদের রশি ও লাঠিগুলো ছুটোছুটি করছে। তখন মূসা তার অন্তরে কিছুটা ভীতি অনুভব করল । আমি বললাম, তুমি ভয় পেয়াে না, নিশ্চয়ই তুমিই বিজয়ী হবে। আর তােমার ডান হাতে যা আছে, তা ফেলে দাও। তারা যা করেছে, এটা সেগুলাে গ্রাস করে ফেলবে। তারা যা করেছে, তাতে কেবল জাদুঘর কৌশল আর জাদুকর যেখানেই আসুক না কেন, সে সফল হবে না। (ত্বহা ২০:৬৫-৬৯)
ثم أنزل ال له سكينة على رسوله وعلى المؤمنين
তারপর আল্লাহ তাঁর পক্ষ থেকে প্রশান্তি নাযিল করলেন তাঁর রাসুলের ওপর ও মুমিনদের ওপর। (তাওবা ৯:২৬)
فأنزل ال له کیه عليه وأيده بجنود لم تروها
অতঃপর আল্লাহ তার ওপর তার পক্ষ থেকে প্রশান্তি নাযিল করলেন এবং তাকে এমন এক সৈন্য বাহিনী দ্বারা সাহায্য করলেন যাদের তোমরা দেখনি । (তাওবা ৯:৪০)
لقد رضي الله عن المؤمنين إذ يبايعونك تحت الشجرة فعلم ما في قلوبهم فأئزل السكينة عليهم وآثابهم فتحا قريبا
অবশ্যই আল্লাহ মুমিনদের ওপর সম্ভুষ্ট হয়েছেন, যখন তারা গাছের নিচে আপনার হাতে বায়াত গ্রহণ করেছিল; অতঃপর তিনি তাদের অন্তরে কি ছিল তা জেনে নিয়েছেন, ফলে তাদের ওপর প্রশান্তি নাযিল করলেন এবং তাদের পুরস্কৃত করলেন নিকটবর্তী বিজয় দিয়ে। (ফাতাহ্ ৪৮:১৮)
هو الذي أنزل السكينة في قلوب المؤمنين ليزدادوا إيمانا مع إيمانهم
তিনিই মুমিনদের অন্তরে প্রশান্তি নাযিল করেছিলেন যেন তাদের ঈমানের সাথে ঈমান বৃদ্ধি পায়। (ফাতাহ ৪৮:৪)
ধন্যবাদ সবাইকে।  ভাল থাকুন।  সুস্থ থাকুন।  আল্লাহ হাফেজ।


Previous
Next Post »